আর্থিক সংকটে পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড। এ অবস্থায় কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ করে দেয় স্টক এক্সচেঞ্জ। আর লেনদেন বন্ধের মেয়াদ এবার ৩৩ দফায় বাড়াল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পর্ষদ। এই মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এবার লেনদেন আরো ১৫ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই পর্ষদ। আগামীকাল ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ দিন কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

এর আগে আরও ৩২ দফা কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। কোম্পানির শেয়ার প্রথম দফায় ২০১৯ সালের ১৩ থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখা হয়েছিল।  এরপর দ্বিতীয় দফায় একই বছরের ২৮ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর, তৃতীয় দফায় ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে থেকে ২৭ অক্টোবর, ষষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে থেকে ১১ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১২ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর, অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে থেকে ২০২০ সালের ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত, একাদশতম দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২তম দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৩তম দফায় ১২ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৪তম দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫তম দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬তম দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন, ১৭তম দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন, ১৮তম দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই, ১৯তম দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২০ জুলাই, ২০তম দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট, ২১তম দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত।

২২তম বারে ২৯ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর, ২৩তম বারে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর, ২৪তম বারে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর, ২৫তম বারে ১৩ অক্টোবর থেকে ২৭ অক্টোবর, ২৬তম বারে ২৮ অক্টোবর থেকে ১১ নভেম্বর, ২৭তম দফায় ১২ নভেম্বর থেকে ২৬ নভেম্বর, ২৮তম দফায় ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর, ২৯তম দফায় ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২৭ ডিসেম্বর, ৩০তম দফায় ২৮ ডিসেম্বর থেকে ১১ জানুয়ারি, ৩১তম দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এবং  ২৭ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ ছিল।

সূত্র: রাইজিং বিডি