সর্বোচ্চ সন্দেহজনক লেনদেন গত অর্থবছর

সর্বোচ্চ সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং হয়েছে ২০২০-২১ অর্থবছরে। গত অর্থবছর মোট ৫ হাজার ২৮০টি সাসপিসিয়াস ট্রানজেকশন রিপোর্ট (এসটিআর) করে রিপোর্ট প্রদানকারী বিভিন্ন সংস্থা। আগের অর্থবছর যা ছিল তিন হাজার ৬৭৫টি। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআিইউ) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক ও সহকারী মুখপাত্র আবুল কালাম আজাদ, বিএফআইইউর মহাব্যবস্থাপক এ.বি.এম. জহুরুল হুদা, ডিজিএম কামাল হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএফআইইউর প্রতিবেদনে, গত ৫ অর্থবছরের এসটিআরের হিসাব দেওয়া হয়েছে। সেখানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সন্দেহজনক রিপোর্ট হয় ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তিন হাজার ৮৭৮টি।
গত অর্থবছর বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে তথ্য বিনিময়ও বেড়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে যেখানে ৭৮৭টি তথ্য বিনিময় হয়েছিল গত অর্থবছরে যা হয়েছে এক হাজার ৪১৪টি। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৩৪টি তথ্য বিনিময় হয় সিআইডির সঙ্গে। পর্যায়ক্রমে এনবিআরের সঙ্গে ১৭৫টি, দুদকের সঙ্গে ১১৪টি, পুলিশের অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ৪৪টি এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ৯২২টি তথ্য বিনিময় হয়।







